যুদ্ধাহতদের সম্পর্কে কোন প্রশ্ন
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সাম্প্রতিক বিতর্ক এ বিরক্তিভাব বাচ্য, শুক্রবার গণফোরাম সভাপতি কামাল হোসেন বলেন, এটি শুধুমাত্র উন্মুক্ত ‘অস্বাস্থ্যকর রাজনীতি’.
‘এটা (শহীদের সংখ্যা) বিতর্ক কিন্তু অস্বাস্থ্যকর রাজনীতি ছাড়া আর কিছুই নয়. এটা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ হতে পারে? জাতি বিভাজক লক্ষ্যে এটা সম্পর্কে প্রশ্ন উত্থাপন, ‘বলেন তিনি.
কামাল মন্তব্যের সঙ্গে এসেছিলেন আপ হিসাবে সাংবাদিকদের গণফোরাম এর আরামবাগ কার্যালয়ে শহীদের সংখ্যা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বক্তব্যের তার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন.
২১ ডিসেম্বর, খালেদা এর আগে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এক আলোচনা সভায়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা সম্পর্কে প্রশ্ন উত্থাপিত. ‘সেখানে কতজন মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছে ওখানে বিতর্ক. এছাড়া অনেক বই এবং কাগজপত্র বিতর্ক করছি, ‘খালেদা জিয়া বলেন.
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের কর্মকর্তা সংখ্যা ৩০ লাখ. খালেদা জিয়ার বক্তব্যের ব্যাপক সমালোচনার সূত্রপাত, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মমতাজ উদ্দিন আহমেদ মেহেদী প্ররোচনা তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দায়েরের.
কামাল বলেন, ‘সেখানে ব্যাপার কি আমরা ১৬ ডিসেম্বর অর্জন করেছেন এবং কি আমাদের সংবিধান লেখা হয় উপর কোনো বিতর্ক ত্রিজ্ঞেরিং এর কোনো সুযোগ নেই.’
তিনি বলেন, কোন রাজনৈতিক দল দেশের সংবিধান লঙ্ঘন রাজনীতি করার অধিকার কারো নেই.
গণফোরামের প্রধান যারা মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা জিজ্ঞাসাবাদ অসুস্থ রাজনীতির চর্চা করছি দ্বারা জাতিকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছেন ড.
উল্লেখ করে শহীদদের স্বপ্ন এখনও রূপায়িত হয় না, সে সব তাদের স্বপ্ন পূরণের এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধ করার আহ্বান জানান.